0

 Sumaঅপহরনের ১৮ দিনেও উদ্ধার হয়নি সংখ্যালঘু কলেজ ছাত্রী সোমা রানী দাস(১৭)। সিলেটের গোয়াইনঘাট থেকে অপহৃত সোমাকে উদ্ধারে নেই পুলিশেরও কোন তৎপরতা। এমনকি সোমার অভিভাবক শংকর দাসের অভিযোগ এই ঘটনার শুরু থেকেই পুলিশের আচরণ রহস্যজনক। গত ১৪ জুন জিডি করলেও পুলিশ রহস্যজনক কারণে ১৬ জুন রেকর্ড করে। শুধু তাই নয় চিহ্নিত হওয়ার পরও পুলিশ অপহরণকারীকে গ্রেফতার ও সোমাকে উদ্ধারে কোন তৎপরতা দেখাচ্ছে না। জানা গেছে, গোয়াইনঘাটের কামাই গ্রামের শংকর দাসের বাড়ী থেকে গোয়াইনঘাট ডিগ্রী কলেজে যাওয়ার পর সোমা আর ফিরেনি। পরে ভিকটিমের মামা শংকর দাস গোয়াইনঘাট থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করনে, যাহার নং ৬৫৩। সাধারণ ডায়েরীতে উল্লেখ করা হয় যে, ভিকটিম, সোমা রানী দাস গোয়াইনঘাট ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেনীর ছাত্রী। ভিকটিম লেখাপড়ার জন্য মামার বাড়ীতে থাকতো ভিকটিম সোমা কানাইঘাট উপজেলার হারাতৈল (বেতু) গ্রামের করুনাময় দাসের মেয়ে। জিডি তদন্তকারী কর্মকর্তা গোয়াইনঘাট থানার এসআই আব্দুল হক জানান, ভিকটিম উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেফতারে তৎপরতা চলছে। এদিকে অপহরনচক্র গ্রেফতার না হওয়ায় সংখ্যালঘু হিন্দু ভিকটিম পরিবার আতংকে উদ্বেগ উৎকন্ঠায় রয়েছেন। এদিকে ভিকটিম পরিবারকে আইনগত সহায়তাকারী সংস্থা বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের প্রতিনিধি রাকেশ রায় জানান, সোমা অপহরণের সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের ব্যাপারে প্রশাসন অবগত। জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হলে সংখ্যালঘু সোমাকে ফিরে পাবে তার পরিবার। সম্ভ্রম রক্ষা পাবে সংখ্যালঘুদের। বিজ্ঞপ্তি


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন Blogger

 
Top